ক্রঃনং |
জনগণকে প্রদত্ত সেবা |
সেবা প্রদানের পদ্ধতি |
সেবা প্রদানের সময়সীমা |
নির্দিষ্ট সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান |
নাগরিকদের কর্তব্য |
১ |
২ |
৩ |
৪ |
৫ |
৬ |
১ |
খাদ্যশস্য সংগ্রহঃ ধান/গমঃ কৃষকদের নিকট থেকে সরকার নির্ধারিত উপযুক্ত মূল্যে তাদের উৎপাদিত ধান ও গম ক্রয় করে মূল্য সহায়তা প্রদান করা হয় ও বাজারদর ফ্লোর প্রাইসের উপরে রাখা হয়।
চাউলঃ চুক্তিবদ্ধ চালকল মালিকদের নিকট হতে সরকার নির্ধারিত দর ও বিনির্দেশ অনুযায়ীচাল ক্রয় করা হয়। |
কৃষকগণ তাদের উৎপাদিত শুকনা ও পরিষ্কার ধান / গম সরকারি খাদ্য গুদামে নিয়ে এলে তা সরকার নির্ধারিত দরে ক্রয় করা হয়। আনীত ধান/গমে অধিক আর্দ্রতা থাকলে গুদাম চত্বরে তা শুকানো ও ঝাড়াই/বাছাই করার সুযোগ দেয়া হয়
চুক্তিবদ্ধ চালকল মালিক সরকারি বিনির্দেশ অনুযায়ী চাল প্রস্ত্তত করে সরকারি খাদ্য গুদামে নিয়ে এলে তা সরকার নির্ধারিত দরে ক্রয় করা হয়। |
কৃষক যেদিন ধান/গম নিকটস্থ খাদ্য গুদামে নিয়ে আসবেন সেদিনই তা পরীক্ষা করে কেনা হয়।
চালকল মালিক যেদিন তার উৎপাদিতচাউল খাদ্য গুদামে নিয়ে আসেন সেদিনই তা পরীক্ষা করে কেনা হয়। |
খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়।
খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। |
কৃষক তার উৎপাদিত ধান ও গম ভালোভাবে শুকিয়ে ও ঝাড়াই বাছাই করে সরকারি খাদ্য গুদামে নিয়ে আসবেন।
চালকল মালিক সরকারি বিনির্দেশ মোতাবেক চাল উৎপাদন করবেন ওউৎপাদিত চাল ভালোভাবে ঝাড়াই বাছাই ও বস্তাবন্দি করে সরকারি খাদ্য গুদামে নিয়ে আসবেন। |
২ |
খোলা বাজারে চাল বিক্রয়ঃ বাজারদর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেলে ও.এম.এস/ স্বল্পমূল্যে বিক্রয় কার্যক্রমের আওতায় সুলভমূল্যে দরিদ্র জনগণের মধ্যে চাল/গম বিক্রির ব্যবস্থা কর হয়।
|
ওএমএস ডিলারের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিয়নের বড় বড় হাট বাজারে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রি করা হয়। যে কেউ লাইনে দাঁড়িয়ে সুলভ মূল্যে সর্বোচ্চ ৩ কেজি করে চাল কিনতে পারেন।
|
সাধারণত একদিন পর পর ওএমএস এর চাল বিক্রি করা হয়। তবে সরকার প্রয়োজনে প্রতিদিন বিক্রির ব্যবস্থা করে থাকে। |
ডিলারের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। |
১।জনগণ লাইনে দাঁড়িয়ে সুশৃঙ্খলভাবে সরকার নির্ধারিত দরে চাল/গম কিনবেন। ২। মূল্য বৃদ্ধি/সংকটকালে আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য সহকারে সরকার প্রদত্ত সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করবেন। ৩। ও.এম.এস এর চাল ক্রয়কালে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করবেন না। লাইনে দাঁড়িয়ে সুশৃঙ্খলভাবে ও.এম.এস এর চাল ক্রয় করবেন। ৪। ও.এম.এস এর চাল অন্যত্র বিক্রি করবেন না। |
৩ |
মিল লাইসেন্স প্রদানঃ নির্ধারিত ফি জমা নিয়ে চালকল মালিকগণকে মিল লাইসেন্স প্রদান করা হয়। |
মিলটি সরজমিনে তদন্ত করে লাইসেন্স প্রদান করা হয়। মিল লাইসেন্স ফিঃ- হাস্কিং মিল-১০০০/- টাকা এবং মেজর ও অটোমেটিক রাইস মিল-২০০০/-টাকা ট্রেজারীতে জমা দিতে হয়।
|
নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই তবে কাগজপত্র ঠিক থাকলে যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে মিল লাইসেন্স প্রদান করা হয়। |
কোনো অভিযোগ থাকলে জেলা খাদ্য নিয়স্ত্রককে জানাতে হয়।
|
মিলমালিক তার মিলের মালিকানা , মিলের যন্ত্রাংশ ক্রয় ও বিদ্যুৎসংযোগ সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র দাখিল করে তদন্ত কাজে সহযোগিতা করবেন এবং নিয়মিত পাক্ষিক মিলিং রিটার্ণ দাখিল করবেন। |
৪ |
মিলিং চুক্তিঃ সরকার নির্ধারিত হারে ফি জমা নিয়ে লাইসেন্সধারী সচল চালকল মালিকদের সাথে মিলিং চুক্তি করা হয়। |
সংশ্লিষ্ট উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের নেতৃত্বে গঠিত মিল সার্ভে কমিটি কতৃৃক প্রতিটি রাইসমিল সরজমিনে সার্ভে করে পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতা নির্ণয় করা হয়। পাক্ষিক ছাঁটাই ক্ষমতার আনুপাতিক হারে মিল ভিত্তিক বরাদ্দ বিভাজন করা হয়। বরাদ্দকৃত চালের জন্য সরকার নির্ধারিত হারে জামানত জমা নিয়ে সংশ্লিষ্ট মিল মালিক ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এর মধ্যে ৩০০/- টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি সম্পাদন করা হয়। |
সরকার নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে মিল মালিকের সাথে চুক্তি সম্পাদন করা হয়। |
কোনো অভিযোগ থাকলে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রককে জানাতে হয় |
মিল মালিক নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে চুক্তি সম্পাদনের জন্য জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বরাবরে আবেদন করবেন ও জামানতের পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট জমা দেবেন। |
৫ |
কাজের বিনিময়ে খাদ্য/টেস্ট রিলিফখাতে খাদ্য শস্য বিতরণপ্রকল্প চেয়ারম্যান/ইউপি চেয়ারম্যানগণকে বরাদ্দ অনুযায়ী বিভিন্ন খাতের চাল/গমের ডি.ও প্রদান করা হয় |
প্রকল্প চেয়ারম্যান তার নামে জারিকৃত বরাদ্দপত্র ও নমুনা স্বাক্ষর যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত করে নিয়ে এলে উপজেলা খাদ্য দপ্তর হতে তাকে বরাদ্দকৃত চাল/গমের ডি.ও দেওয়া হয়। খাদ্য গুদামে ডেলিভারী টোকেনের মূল্য বাবদ ডি.ও. প্রতি ১/- টাকা দিতে হয়। |
প্রকল্প চেয়ারম্যান যেদিন বরাদ্দপত্র ও স্বাক্ষর সত্যায়িত করে নিয়ে আসেন সেদিনই তা পরীক্ষা করে উপজেলা খাদ্য দপ্তর হতে ডি.ও দেওয়া হয় ও খাদ্য গুদাম হতে ডি.ও অনুযায়ী চাল/গম সরবরাহ করা হয়। |
কোনো অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। |
প্রকল্প চেয়ারম্যান বরাদ্দপত্র নিয়ে নিজে উপজেলা খাদ্য অফিসে আসবেন ও মূড়িপত্রে স্বাক্ষর করে ডি.ও নেবেন। |
৬ |
ত্রাণ খাতে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণঃ ইউপি চেয়ারম্যানগণকে ভিজিডি,ভিজিএফ, ও জি.আর খাতে বরাদ্দ অনুযায়ী বিভিন্ন চাল/গমের ডি.ও প্রদান করা হয় ও খাদ্য গুদাম হতে ডি.ও অনুযায়ী চাল/গম সরবরাহ করা হয়। |
চেয়ারম্যান তার নামে জারিকৃত বরাদ্দপত্র ও নমুনা স্বাক্ষর যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত করে নিয়ে এলে তাকে বরাদ্দকৃত চাল/গমের ডি.ও দেওয়া হয়। ডি.ও নিয়ে সরকারি খাদ্য গুদামে গেলে ডি. তে বর্ণিত পরিমাণ চাল/গম তাকে সরবরাহ করা হয়। খাদ্য গুদামে ডেলিভারী টোকেনের মূল্য বাবদ ডি.ও. প্রতি ১/- টাকা দিতে হয়। |
চেয়ারম্যান যেদিন বরাদ্দপত্র ও স্বাক্ষর সত্যায়িত করে নিয়ে আসেন সেদিনই তা পরীক্ষা করে উপজেলা খাদ্য দপ্তর হতে ডি.ও দেওয়া হয় ও খাদ্য গুদাম হতে ডি.ও অনুযায়ী চাল/গম সরবরাহ করা হয়। |
কোনো অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। |
চেয়ারম্যান বরাদ্দপত্র নিয়ে নিজে অফিসে আসবেন ও মূড়িপত্রে স্বাক্ষর করে ডি.ও নেবেন গুদাম হতে মালামাল উত্তোলন করবেন। উত্তোলিতচাল/গম সুষ্ঠু ভাবে বিলি/বিতরণ করবেন। জনগণ ত্রাণ খাতের মালামাল অন্যত্র বিক্রি করবেন না।
|
৭ |
ডিলারগণকে ডি.ও. প্রদান ও মালামাল সরবরাহঃ ও.এম.এস ডিলারগণকে বরাদ্দ অনুযায়ী চাল/গমের ডি.ও প্রদান ও ডি.ও অনুযায় চাল/গম সরবরাহ করা হয় |
ডিলার তার নামে জারিকৃত বরাদ্দ অনুযায়ী ট্রেজারিতে টাকা জমা দিয়ে উপজেলা খাদ্য অফিসে চালান নিয়ে এলে তা যাচাই করে তাকে বরাদ্দকৃত চাল/গমের ডি.ও দেওয়া হয়। উক্ত ডি.ও নিয়ে খাদ্য গুদামে গেলে ডি.ও. অনুযাী চাল/গম ডেলিভারী দেয়া হয়। এজন্য খাদ্য গুদামে ডেলিভারী টোকেন বাবদ ১/- টাকা ও শ্রমিকগণকে সরকার নির্ধারিত হারে মজুরি পরিশোধ করতে হয়। |
ডিলার যেদিন চালান মারফত ট্রেজারিতে টাকা জমে করে চালান নিয়ে আসেন সেদিনই তা পরীক্ষা করে ডি.ও দেওয়া হয় ও মালামল সরবরাহ করা হয়। |
কোনো অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয়। |
ডিলার চালান নিয়ে নিজে অফিসে আসবেন ও মূড়িপত্রে স্বাক্ষর করে ডি.ও নেবেন। ডি.ও. নিয়ে নিজে গুদামে যাবেন ও নির্ধারিত রেকর্ডপত্রে স্বাক্ষর করে ১০০% ওজনে মালামাল বুঝে নেবেন।
|
৮ |
ঠিকাদার নিয়োগঃ খাদ্যশস্য গুদামে গ্রহণ ও বিলি/বিতরণের জন্য হ্যান্ডলিং ঠিকাদার ও এক গুদাম হতে অন্য গুদামে পরিবহণের জন্য পরিবহণ ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়। এক গুদাম হতে অন্য |
গণখাতে ক্রয় আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করে দরপত্রের মাধ্যমে হ্যান্ডলিং ও পরিবহণ ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়। |
প্রতি ২(দুই) বছর পর পর ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়। |
কোন অভিযোগ থাকলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হয়। |
ঠিকাদার তার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সংক্রান্ত কাগজপত্রাদিসহ দরপত্র দাখিল করবেন। নিয়োগ প্রাপ্তির পর জামানত জমা দিয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের সাথে চুক্তি সম্পাদন করবেন ও চুক্তি মোতাবেক ঠিকাদারের দায়িত্ব পালন করবেন । |
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS